প্রতিবন্ধিতা নিরূপণ কর্মসূচির অনুষ্ঠানে পুতুল
সচেতনতা প্রতিবন্ধীদের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন আনে
নিজস্ব প্রতিবেদক
১ মার্চ, ২০১৮ ০৩:৪১ | পড়া যাবে ২ মিনিটে
সব মানুষই কোনো না কোনো প্রতিবন্ধিতা নিয়ে বসবাস করছে। ফলে এ বিষয়ে সবারই আরো অনেক বেশি জানাশোনা দরকার। যার মধ্য দিয়ে পরিবারে, সমাজে বা রাষ্ট্রে প্রতিবন্ধী মানুষদের ব্যাপারে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে। অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার বিষয়ক জাতীয় উপদেস্টা কমিটির চেয়ারম্যান, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানসিক স্বাস্থ্য বিভাগের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য এবং সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল এ কথা বলেন।
গতকাল বুধবার ‘প্রাথমিক পর্যায়েই প্রতিবন্ধী শিশুদের সমস্যা সনাক্তকরণ বিশেষ কর্মসূচি’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন পুতুল। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে ইউনিসেফ, আইসিডিডিআরবিসহ আরো কয়েকটি সংস্থার সহায়তায় ১১ মাস ব্যাপী এ কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
এ কার্যক্রমের আওতায় অনুর্ধ্ব ১৮ বছর বয়সের শিশুদের মধ্যে প্রতিবন্ধিতা নিরূপণ করবে। সেই সঙ্গে এখন যেসব পদ্ধতির মাধ্যমে প্রতিবন্ধিতা সনাক্তকরণ হয়ে থাকে ওই পদ্ধতি ও প্রযুক্তিগুলোর কার্যকরিতাও খতিয়ে দেখা হবে। আর্ন্তজাতিক উদারাময় রোগ গবেষণা কেন্দ্র—আইসিডিডিআরবি মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের ষোল কোটি মানুষের প্রায় ১০ শতাংশ কোনো না কোনো প্রতিবন্ধিতায় আক্রান্ত।
অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ সচিব জিল্লার রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. কাজী মোস্তফা সরোয়ার, ইউনিসেফের চাইল্ড প্রোটেকশন ইউনিটের প্রধান জন লাইবে, আইসিডিডিআরবির ভারপ্রাপ্ত নিবার্হী পরিচালক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, ফেইথ বাংলাদেশের নিবার্হী পরিচালক নিলুফার আহম্মেদ করীম বক্তব্য দেন।